Mamata Banerjee: “Labeled as Bangladeshi Just for Speaking Bengali” — Mamata Sharpens Her Arsenal to Defeat BJP in the 2026 Elections

BanglaHunt Dask: In the last assembly elections, one of the main slogans used by the Trinamool Congress against the BJP was “outsider.” The BJP was accused of being anti-Bengali. Slogans like “Bengal wants its own daughter” and issues like the NRC were at the forefront. This time, the Trinamool Congress has stepped into the battlefield with a fresh issue. The party claims that Bengalis are being oppressed in BJP-ruled states, and anyone speaking Bengali is being harassed and labeled as “Bangladeshi.” In some cases, people have even been deported to Bangladesh and had to be brought back. There is no doubt that this issue of Bengali identity and alleged anti-Bengali sentiment by the BJP will be a major weapon in Trinamool’s campaign for the 2026 elections.

Today, Wednesday, Trinamool supremo Mamata Banerjee and the party’s All India General Secretary Abhishek Banerjee will walk on the streets of Kolkata. This rally, starting from College Square and ending at Dorina Crossing in Dharmatala, is a protest against the BJP’s alleged hostility towards Bengalis. The Trinamool is set to intensify the narrative that BJP is anti-Bengali.

A delegation from the Trinamool Congress is currently stationed in Delhi’s Vasant Kunj. Rajya Sabha MP Sukhendu Sekhar Roy and others have staged a sit-in protest there. Trinamool alleges that in BJP-ruled states like Delhi, Gujarat, Maharashtra, Rajasthan, Odisha, and Chhattisgarh, there is clear hostility towards Bengalis. In some places, Bengali speakers are being detained. Chief Minister Mamata Banerjee herself has had to intervene. Trinamool wants to capitalize on this issue. The party is determined to launch a massive campaign with the slogan “BJP is anti-Bengali.” According to political observers, this is going to be one of the main weapons for Trinamool in the 2026 Assembly elections.

However, the BJP has given a clear statement on the issue of alleged anti-Bengali sentiment. The saffron camp claims that the BJP harbors no anti-Bengali stance. Action is being taken only against illegal Muslim immigrants from Bangladesh in other states. Incidentally, they speak Bengali. But no illegal infiltrator can stay in this country and hatch conspiracies. On the contrary, the BJP alleges that thousands of Rohingya and Bangladeshi Muslim infiltrators are living in West Bengal, and the Mamata Banerjee government is taking no action against them.

In the 2021 Assembly elections, words like “Bengali,” “Bengal’s daughter,” and “outsider” echoed repeatedly in Trinamool rallies. This time, the scale of that narrative is expected to grow even bigger — with the upcoming mega rally by the Trinamool Congress marking its beginning. Recently, former BJP president Asim Ghosh was appointed as Governor of Haryana — a move that many see as BJP’s effort to shed the anti-Bengali label.

তৃণমূলের শুদ্ধিকরণে অভিষেক, রিপোর্ট পেলেই ছাঁটাই!

বাংলাহান্ট ডেক্স: এবার তৃণমূলের ব্লক, টাউন সভাপতি, ছাত্র ও যুব শাখায় রদবদল হতে পারে। আইপ্যাক ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দপ্তর জেলায় জেলায় খোঁজ নিচ্ছে। তৃণমূল সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকজন নেতা সম্পর্কে শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে গুরুতর অভিযোগ এসেছে—কাটমানি নেওয়া, স্বজনপোষণ, এবং দলীয় কর্মীদের প্রতি অহংকারপূর্ণ ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের।

এই পরিস্থিতিতে অভিষেক স্পষ্টত জানিয়ে দিয়েছেন, যেই হোক না কেন, অভিযোগ প্রমাণিত হলে কাউকে রেয়াত করা হবে না। প্রয়োজন হলে সাসপেন্ড কিংবা বহিষ্কার পর্যন্ত করা হতে পারে।

রাজনীতিতে শৃঙ্খলা ফেরানোর ডাক

তৃণমূল নেতৃত্ব মনে করছে, কিছু নেতা মাটি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন। তাঁদের আচরণ ও কার্যকলাপ দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করছে। তাই দলের কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে জেলার বিভিন্ন স্তরে খোঁজখবর শুরু হয়েছে। আইপ্যাক ও অভিষেকের নিজস্ব টিম মাঠে নেমে এলাকায় এলাকায় তথ্য সংগ্রহ করছে। পিছিয়ে পড়া অঞ্চলগুলিতে সংগঠনের কার্যকারিতা নিয়েও বিশ্লেষণ চলছে। অভিষেকের মতে, যেখানে দল পিছিয়ে, সেখানে রদবদল অনিবার্য।

অভিষেক চান পিছিয়ে পড়া এলাকা মানেই সেই এলাকায় রদবদলের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। ২১ জুলাই মিটলেই বড় সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে খবর তৃণমূল সুত্রে। এনিয়ে বিধায়ক ও জেলা নেতাদের তলব করা হতে পারে কলকাতায়।

দলীয় অনুশাসনের বার্তা

অভিষেক বারবার বুঝিয়ে দিয়েছেন—দল নয়, মানুষই শেষ কথা। দলের দায়িত্বশীল নেতৃত্ব যেন জনসংযোগে অগ্রাধিকার দেন, দলীয় কর্মীদের সম্মান করেন, এবং জনগণের সমস্যা নিষ্ঠার সঙ্গে সমাধানে উদ্যোগী হন—এই বার্তা তিনি বারবার দিয়েছেন। তাঁর নেতৃত্বে নতুন প্রজন্মের তৃণমূল কংগ্রেস শৃঙ্খলা, জনসংযোগ ও দায়বদ্ধতাকে সামনে রেখেই আগামী লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

Khuti Puja 2025 | উল্টো রথে খুঁটি পুজোর মধ্যে দিয়ে পুজোর প্রস্তুতি শুরু কাঁচরাপাড়া আমরা সবাই ক্লাবের

বাংলাহান্ট ডেক্স: আজ উল্টো রথের দিন খুঁটি পুজোর (Khuti Puja) মধ্যে দিয়ে দুর্গা পুজোর প্রস্তুতি শুরু করে দিল কাঁচরাপাড়া আমরা সবাই ক্লাব (Amra Sabai Club) । এবছর ৫১ তম বর্ষে পদার্পণ করল পুজো, পুজোয় থিমের ছোঁয়া থাকলেও প্রতিবারের মতো এবারও প্রতিমায় থাকছে বিশেষ চমক।

প্রতি বছরের মত এ বছরও অভিনবত্ব থিমের আকর্ষন ও দুর্গা প্রতিমা দর্শকদের মন জয় করবে বলে আশাবাদী পুজো উদ্যোক্তারা। এই খুঁটি পূজোয় উপস্থিত ছিলেন কাঁচরাপাড়া ৭ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলার শর্মিষ্ঠা মজুমদার সহ অন্যান্য পুজো কমিটির সদস্যরা।

পুজো কমিটির সেক্রেটারি ভোলা মজুমদার জানান, গত কয়েক বছর ধরে থিমের পুজো করছেন। থিমের পুজো দর্শনার্থীদের নজর কাড়ছে। এবারো থিমের পুজো হবে। গ্রাম বাংলার থিম তুলে ধরা হবে পুজোর মধ্যে দিয়ে । প্রতিমায় থাকছে বিশেষ আকর্ষণ।

পুজো কমিটির আরেক উদ্যোক্তা সুজু পালের কথায়, এ বছরে আমাদের পুজোর মূল আকর্ষণ থাকছে দেবী প্রতিমা। আগে আমরা সাধারণ পুজো করতাম। গত কয়েক বছর ধরে পুজোকে আমরা আরও ভালো করার চেষ্টা করছি। কম বাজেটে কিভাবে ভালো পুজো করা যায় সেটাই আমাদের চেষ্টা। আগামীতে দূরদূরান্তের দশনার্থিরা যাতে আরো বেশি করে আমাদের পুজো দেখতে আসেন তারই চেষ্টা চলছে।

পুজো কমিটির ক্যাশিয়ার প্রশান্ত দে জানান , রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুদানের কথা মাথায় রেখে এবারের পুজোয় আরও বিশেষ পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে৷ থাকছে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচি ও ডেঙ্গু সচেতনতা শিবির এবং বিডিন্ন অনুষ্ঠান ৷

পুজো যত এগোচ্ছে, ততই বাড়ছে উত্তেজনা এবং প্রত্যাশা। আমরা সবাই ক্লাবের এবারের ৫১তম বর্ষের দুর্গাপুজো যে শহরের অন্যতম আকর্ষণে পরিণত হবে, তা বলাই বাহুল্য।

ভাঙন পদ্ম শিবিরে, মালদায় তৃণমূলে যোগদান শতাধিক কর্মী সমর্থকের

মালদাঃ ২০২৬-এর বিধানসভা নির্বাচনের আগে আবার বিজেপিতে ভাঙন ধরালো তৃণমূল! প্রায় ২ শতাধিক কর্মী যোগদান করলেন তৃণমূলে। বৃহস্পতিবার দুপুরে পুরাতন মালদার মহিষবাথানি অঞ্চলের গোসাই মোড় এলাকায় তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ে এই যোগদান পর্বটি অনুষ্ঠিত হয়। এদিন এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন পুরাতন মালদার পঞ্চায়েত সমিতির প্রাক্তন সভাপতি মৃণালিনী মাইতি মন্ডল এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের সদস্য নাইকি হাসদা তৃণমূল নেতা ঝাপ্পু রাজবংশী আরো এক তৃণমূল নেতা সারাফত আলী সহ আরো অন্যান্যরা। এদিন ওই কর্মীদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন তৃণমূলের নেতা-নেত্রীরা এবং আগামী দিনে তৃণমূলের হয়েই দল করবেন বলে জানিয়েছেন তৃণমূল নেতা ঝাপ্পু রাজবংশী। তিনি বলেন বিজেপির এখানে এমএলএ এমপি আছে কোন কাজ করে না তাই তারা দিদির কাছে অনুপ্রাণিত হয়ে আজকে আমাদের দলের যোগদান করেছেন। বিজেপির সমর্থকরা বলেন আমরা বিজেপি করছিলাম তবে কোন উন্নয়ন দেখতে পাইনি তাই দিদির কাজে অনুপ্রাণিত হয়ে আমরা তৃণমূলে যোগদান করেছি। অন্যদিকে এ বিষয়ে মালদা বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক গোপাল চন্দ্র সাহা কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন তৃণমূলের কেউ যায়নি। ওদেরই কর্মীরাই দলে যোগদান করেছে,তারা হাওয়া গরম করার চেষ্টা করছে।

গঙ্গায় স্নান করতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত্যু হল এক নাবালিকার

মালদা: মানিকচকে গঙ্গায় স্নান করতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত্যু হল এক নাবালিকার। ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে মালদার মানিকচকের পশ্চিম নারায়নপুর এলাকায়। জানা গেছে মৃত নাবালিকার নাম খুশি মন্ডল(১১)।নারায়নপুর হাই স্কুলে অষ্টম শ্রেণীতে পড়াশোনা করত সে। বাবা কৃষ্ণ মন্ডল। পেশায় দিনমজুর।

ঘটনা সম্পর্কে জানা গেছে,বৃহস্পতিবার গ্ৰামের অনান্য বন্ধুদের সাথে স্থানীয় গঙ্গানদীতে স্নান করতে যায় খুশি। জলে নামতেই পা ফসছে গভীর জলে তলিয়ে যায় সে। পুরো ঘটনা অনান্যদের নজরে আসতেই চাঞ্চল্য ছরিয়ে পরে এলাকা জুড়ে। এরপর উদ্ধারের কাজে ঝাপিয়ে পরেন এলাকার বাসিন্দারা। প্রায় আধ ঘন্টার প্রচেষ্টায় খুশি উদ্ধার করা সম্ভব হয়। তরিঘড়ি মানিকচক গ্ৰামীন হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে তরিঘড়ি ছুটে আসেন মানিকচক থানার পুলিশ। দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে খবর।

Dilip Ghosh: আজ বিয়ের পিড়িতে দিলীপ ঘোষ! কিভাবে ফুটল বিয়ের ফুল?

বাংলাহান্ট ডেক্সঃ রাজনীতির মঞ্চে দীর্ঘ পথচলা। রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি, প্রাক্তন সাংসদ এবং প্রাক্তন বিধায়ক দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। রাজনৈতিক জীবনে তিনি যেমন দৃঢ় ও অনড়, ব্যক্তিগত জীবনেও এত দিন ছিলেন তেমনই একা। কিন্তু শুক্রবার সেই অধ্যায়ে আসছে এক নতুন মোড়। নিউ টাউনের নিজ বাসভবনে অত্যন্ত ঘরোয়া পরিসরে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতে চলেছেন দিলীপ ঘোষ এবং রিঙ্কু মজুমদার।

রাজনীতির সূত্রেই পরিচয়, জীবনের পথে একসাথে হাঁটার সিদ্ধান্ত

বিজেপি করার সূত্রেই আলাপ রিঙ্কুর সঙ্গে। রিঙ্কু মজুমদার একজন গৃহবধূ, বিবাহবিচ্ছিন্না ও এক পুত্র সন্তানের জননী। তাঁর ছেলে তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় কর্মরত। গত লোকসভা নির্বাচনে পরাজয়ের পরে একাকীত্বে ডুবে থাকা দিলীপের জীবনে রিঙ্কুই আনেন নতুন আলোর রেখা। তাঁর কাছ থেকেই আসে সংসার বাঁধার প্রথম প্রস্তাব। যদিও শুরুতে রাজি হননি দিলীপ, শেষমেশ মায়ের ইচ্ছায় এবং নিজস্ব উপলব্ধিতে সম্মতি দেন।

ইডেনের ক্লাব হাউসে ‘পাকা কথা’

গত ৩ এপ্রিল ইডেন গার্ডেন্সে কেকেআর বনাম সানরাইজ়ার্স হায়দরাবাদ ম্যাচ চলাকালীন ক্লাব হাউসের ১১ নম্বর বক্সে বসেই হয়ে যায় ‘পাকা কথা’। সেদিন রিঙ্কু, তাঁর পরিবার এবং রিঙ্কুর পুত্রও উপস্থিত ছিলেন। ঘটনাচক্রে, দিলীপের মায়েরও দীর্ঘদিনের ইচ্ছা ছিল পুত্রের বিবাহ হোক এবং একটি পরিপূর্ণ পরিবারে তিনি দিন কাটাতে পারেন।

ঘরোয়া আয়োজন, নির্বাচিত অতিথিমন্ডলী

শুক্রবারের বিবাহ অনুষ্ঠানটি হবে অত্যন্ত ব্যক্তিগত পরিসরে। দিলীপ বরাবরই আড়ম্বরে বিশ্বাসী নন। তাই আমন্ত্রিতদের তালিকাও ছোট। দিলীপ ও রিঙ্কুর নিকটাত্মীয় এবং ঘনিষ্ঠরাই থাকবেন এই শুভক্ষণে। যদিও দলের একাংশ থেকে তাঁকে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে এবং দিল্লি থেকে সুনীল বনসল ও সতীশ ধন্দ তাঁর বাড়িতে গিয়ে আগাম অভিনন্দন জানিয়েছেন।

শোনা যাচ্ছে, সঙ্ঘ পরিবারের একাংশ দিলীপের এই সিদ্ধান্তে খুশি নন। কেউ কেউ তাঁকে এই বিয়ে না করার পরামর্শও দেন। এমনকি বাড়িতেও গিয়ে তাঁকে বোঝানোর চেষ্টা হয়। তবে দিলীপ নিজের সিদ্ধান্তে অনড়। বলেছেন, “এখন আর ফেরার পথ নেই।”

দিলীপ ঘোষ এখনও রাজনীতিতে সক্রিয়। আগামী বিধানসভা নির্বাচনেও তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকতে পারে। বিজেপির তরফে তাঁকে আবার প্রার্থী করা হতে পারে। ফলে রাজনৈতিক ব্যস্ততার মধ্যেই তাঁকে সামলাতে হবে সংসারের দায়িত্বও। বৃদ্ধা মায়ের সঙ্গ, নিজের অনুপস্থিতিতে পরিবারের যত্ন, সব মিলিয়েই এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা।

Taslima Nasrin: ‘Islam is not my religion…’—A Definitive Statement on Eid

Banglahunt Desk: Renowned for her outspoken nature, writer Taslima Nasreen has often found herself in controversies due to her remarks and writings. It has been many years since she last visited Bangladesh, and she has now made India her home. She is frequently seen at various events in Delhi and was even spotted attending Durga Puja celebrations there.

However, on the occasion of Eid, she made a statement that has left many, especially Muslims, deeply offended. Born into a Muslim family, Taslima has long renounced religion. Today, despite receiving Eid greetings, she responded in a manner that has stirred significant debate.

Taslima, who has always been vocal about issues in Bangladesh, has previously raised concerns about various conflicts in the country, including questioning the education system in high madrasas.

This time, upon receiving Eid greetings, she reacted sharply. Taking to social media, she addressed not only Muslims but all those who wished her, stating:

“I request my Hindu, Christian, and Buddhist friends and acquaintances, both known and unknown, not to send me ‘Eid Mubarak’ messages. Those who consider me a Muslim, I want to clarify with utmost humility that I have been free from religion since childhood. Islam is not my religion. I am not a Muslim. I believe in humanism, in humanity.”

Taslima is known for being highly active on social media, and nothing seems to deter her from expressing her opinions. In response to her statement, some have pointed out that religion is an integral part of culture. One user remarked, “Religion is a part of culture. Culture is created by people and has been practiced since ancient times. Perhaps I have seen you celebrating Durga Puja?”

Her statement has once again ignited discussions about religion, identity, and personal beliefs, highlighting the ongoing debates surrounding faith and secularism in society.

Heatwave Alert: West Bengal, 16 Other States Brace for Extended Heatwave Days from April to June

Banglahunt Desk: West Bengal may experience more heatwave days than usual between April and June, along with increased discomfort due to high temperatures. Not just Bengal, but most parts of the country may witness similar conditions in the coming three months. Apart from West Bengal, 16 other states are expected to experience prolonged heatwave conditions, including Bihar, Jharkhand, Odisha, Uttar Pradesh, Madhya Pradesh, Chhattisgarh, Punjab, Haryana, Rajasthan, Gujarat, Maharashtra, Andhra Pradesh, Telangana, and parts of Karnataka and Tamil Nadu.

Typically, India records around 4-7 heatwave days during April to June. However, Mritunjay Mohapatra, the head of the India Meteorological Department (IMD), has stated that heatwave conditions may persist for 2-4 days longer than usual in most regions of Northeast India, Central India, and Northwestern India. Some parts of eastern Uttar Pradesh, Jharkhand, Chhattisgarh, and Odisha may experience heatwaves for 10-11 days. During this period, maximum temperatures across most parts of the country are likely to remain above normal. Only a few areas in western and eastern India may see normal temperatures.

In light of the heatwave threat, the central government has advised states to take precautionary measures in advance. State authorities have been directed to review the preparedness of hospitals in their respective regions. Meanwhile, IMD has predicted that rainfall across the country in April is expected to be normal, with an average precipitation of 39.2 mm.

In West Bengal, certain districts have already recorded temperatures exceeding 40°C since the month of Chaitra (mid-March to mid-April), while some areas have come close to touching the 40°C mark. However, rain is expected in the state later this week. From Wednesday, rainfall is likely in West Midnapore, Jhargram, and Purulia, followed by showers in Kolkata, Howrah, and other districts of South Bengal on Friday.

কল্যাণীতে দুঃসাহসিক ছিনতাই! কাঁচরাপাড়ার ব্যবসায়ীকে মারধর করে টাকা লুঠ

কল্যাণীতে দুঃসাহসিক ছিনতাই! কাঁচরাপাড়ার ব্যবসায়ীকে মারধর করে টাকা লুঠ

বাংলাহান্ট ডেস্কঃ দুঃসাহসিক ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটলো কল্যাণীতে। শনিবার রাত ৯ টা নাগাদ কল্যাণী জওহরলাল নেহরু মেমোরিয়াল হাসপাতালের (JNM Hospital) সামনে কাঁচরাপাড়ার ব্যবসায়ীকে মারধর করে গাড়ির কাঁচ ভেঙে নগদ প্রায় ৬০ হাজার টাকা ছিনতাই করে নিয়ে গেল দুষ্কৃতীরা। গুরুতর আহত অবস্থায় ব্যবসায়ীকে কল্যাণীর জওহরলাল নেহরু মেমোরিয়াল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। জানা গিয়েছে, রাতে ভোজ্য পণ্যের মাল ডেলিভারি করে বাড়ি ফিরছিলেন ব্যবসায়ি খোকন মজুমদার ও তার কর্মচারি বাপ্পা চন্দ্র দে। সেই সময়ই ছিনতাইবাজরা হামলা চালায় তাদের উপর।

স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে, কল্যাণী জওহরলাল নেহরু মেমোরিয়াল হাসপাতালের জল ট্যাঙ্ক মোড়ের কাছে তিন জন দুষ্কৃতী ব্যবসায়ী খোকন মজুমদারের গাড়ি থামিয়ে তার কাছে নগদ টাকা পয়সা যা আছে সব দিতে বলে, তিনি দিতে অস্বীকার করলে তার গাড়ির কাচ ভেঙে টেনে হিচরে গাড়ি থেকে বার করে তাকে এবং তার কর্মচারী বাপ্পা চন্দ্র দে’কে তিনজন ছিনতাইবাজ মিলে বেধড়ক মারধর করে। এবং তাদের কাছ থেকে নগদ সব ছিনিয়ে নিয়ে যায়। কয়েক মিনিটের মধ্যেই সব ঘটনা ঘটে বলে জানান খোকন বাবু।

এদিকে গোটা ঘটনার তদন্তে নেমে শনিবার রাতেই দুজনকে গ্রেফতার করে কল্যাণী থানার পুলিশ। একজনের নাম অজয় চৌধুরী (৪০) অন্যজনের নাম ভোলা বাঁশফোড় (৩৮)। এদের কাছ থেকে নগদ ২৫ হাজার টাকা উদ্ধার করে পুলিশ। আজ তাদের নদিয়া জেলার কল্যাণী মহকুমা আদালতে তোলা হলে আদালত তাদের ১৪ দিনের জেল হেফাজত দেয়। আর এই ঘটনার পর এলাকার আইনশৃঙ্খলা নিয়েও বড়সড় প্রশ্ন উঠেছে।

Durga Puja 2024: অভিনব উদ্যোগ! মহালয়ার দিন অঙ্কন প্রতিযোগিতা করল কাঁচরাপাড়া আমরা সবাই ক্লাব

বাংলাহান্ট ডেক্সঃ ২রা অক্টোবর দেবী দুর্গার আবাহনে অভিনব উদ্যোগ নিল কাঁচরাপাড়া কালিনগর রোড আমরা সবাই ক্লাব। মহালয়ার পূর্ণ প্রভাতে শিশুদের জন্য অঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করল কাঁচরাপাড়া আমরা সবাই ক্লাব। এমন অভিনব উদ্যোগ নিয়ে এলাকাবাসীর প্রশংসা কুড়োচ্ছে এই পুজো কমিটি। বিশেষত মণ্ডপে ছোট সন্তানদের নিয়ে আসা মায়েরা খুব খুশি।

কাঁচরাপাড়া গান্ধী প্রাইমারি স্কুলে তিনটি বিভাগ নিয়ে এই অঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন হয়। প্রায় ২০০ জন ক্ষুদে অঙ্কন শিল্পী এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। প্রতিযোগীদের সাথে তাল মিলিয়ে দর্শক সংখ্যা ছিল লক্ষনীয়। প্রতিযোগিতার শেষে পুজো কমিটির তরফে সকলের হাতে শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয়। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কাঁচরাপাড়া ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার শর্মিষ্ঠা মজুমদার সহ আর অনেকে। আমরা সবাই ক্লাবের এহেন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন কাউন্সিলর।

কাউন্সিলার শর্মিষ্ঠ মজুমদার জানান, প্রত্যেক পুজোগুলোকে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী যে ৮৫ হাজার টাকা অনুদান দিয়েছেন তার জন্য তিনি মুখ্যমন্ত্রীকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানান, তিনি জানান আমরা সবাই ক্লাব প্রত্যেক বছরই দুর্গাপুজো উপলক্ষে অভিনব কিছু করে, আজ ২রা অক্টোবর, মহালয়ার দিন, মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিন ও লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর জন্মদিন সেই উপলক্ষে এত সুন্দর একটি উদ্যোগ নিয়েছে তারা।

ক্লাব সেক্রেটারি খোকন মজুমদার জানান, এবছর তাদের দুর্গোৎসব ৫০ বছরে পদার্পণ করেছে। এবার তাদের সুবর্ণ জয়ন্তী বর্ষ। সুবর্ণ জয়ন্তী বর্ষ উপলক্ষে পুজোর ক’টা দিনে থাকছে বিশেষ চমক। বিগত কয়েক বছর ধরেই নজর কেড়েছে কালিনগর রোড আমরা সবাই ক্লাব। এবার ৫০ বছরে তাদের নিবেদন ‘বিশ্বরূপে বিশ্বজনীন’।

তিনি আরও জানান, আগামী ৬ই অক্টোবর বৃদ্ধাশ্রমের আবাসিকের নিয়ে থাকছে পুজো পরিক্রমা। হালিশহর এবং কাঁচরাপাড়ায় সমস্ত দুর্গাপূজা গুলি তাদের ঘুরিয়ে দেখানো হবে। পুজোর ক’দিন দুঃখ-যন্ত্রণা ভুলে প্রবীণ এই মানুষগুলোও যাতে আনন্দের স্বাদ পান, সেই জন্যই এই ব্যবস্থা।

কাঁচরাপাড়ায় ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে ২৫ লক্ষ টাকার মাল চুরি, মুল পান্ডা সুমন রায় গ্রেফতার

বাংলাহান্ট ডেস্কঃ গা ঢাকা দিয়ে শেষ রক্ষা হলো না। অবশেষে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হল কাঁচরাপাড়ায় ব্যবসায়ীর বাড়িতে চুরির মূল পান্ডা সুমন রায় (Suman Roy)।

স্থানীয় সূত্রে খবর, গত ৫ জুলাই কাঁচরাপাড়া কালিনগর রোডে ব্যবসায়ী পার্থ মজুমদার বাড়িতে গোডাউন থেকে মাল ও টাকা চুরি হয়। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায় গোডাউন থেকে প্রতিমাসে লক্ষ লক্ষ টাকা মাল চুরি করছে তার কর্মচারী সুমন রায়। এই ঘটনার পর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। আর তারপর থেকে পলাতক ছিল মুল অভিযুক্ত সুমন রায়। এতদিন তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। অবশেষে শেষ রক্ষা হলো না। পুলিশের জালে ধরা পড়লো মূল অভিযুক্ত সুমন রায়। এদিন কাঁচরাপাড়া স্টেশনের সামনে থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আগামীকাল তাকে কোর্টে তোলা হবে।

পুলিশ সূত্রে খবর, এই সুমন রায় বহু বছর ধরে কাঁচরাপাড়া কালিনগর রোডের ব্যবসায়ী পার্থ মজুমদারের গোডাউন থেকে পোস্ত ও বিভিন্ন দামী মশলা চুরি করে বিভিন্ন দোকানে বিক্রি করত। সিসিটিভি ফুটেছে দেখা গিয়েছে প্রতিমাসে অন্তত ৫ থেকে ৬ দিন চুরি করত। এই মাল তিনি কোথায় কোথায় বিক্রি করতেন এবং চুরি টাকা কোন কোন একাউন্টে লেনদেন হয়েছে সমস্ত কিছুই খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এই ঘটনায় আর কেউ জড়িত আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখচ্ছে পুলিশ।

সুমন রায়

ব্যবসায়ী পার্থ মজুমদার জানান, এই সুমন রায় দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে আমার কাছে কাজ করত। তার পিতার নাম অভিজিৎ রায়। বাড়ি কাঁচরাপাড়া আগুরি পাড়ায়। তিন বছর ধরে আমার মা ব্লাড ক্যান্সের আক্রান্ত হওয়ায় মায়ের চিকিৎসার জন্য বেশিরভাগ সময় আমি কলকাতা টাটা ক্যান্সার হাসপাতালে থাকতাম। সেই সুযোগে আমার কর্মচারী সুমন রায় বাড়ি থেকে টাকা-পয়সা ও মাল চুরি করতো। সিসিটিভি ফুটেছে দেখা গিয়েছে প্রতিমাসে ৬ থেকে ৭ বার প্রায় লক্ষাধিক টাকার উপরে মাল ও টাকা চুরি করত। আমার মায়ের অসুস্থতার সুযোগ নিয়ে তিন বছরের প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার উপরে মাল ও টাকা চুরি করেছে। পার্থ বাবু আরো জানান, পরে চুরির কিছু মাল তার প্রেমিকা কাঁচরাপাড়া ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা পায়েল সাহার বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়। আর তারপর থেকেই পলাতক ছিল সুমন।

এ দিকে ধৃত সুমন রায় কে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করতে চাইছে পুলিশ। সেই কারণে শুক্রবার তাকে পেশ করা হবে ব্যারাকপুর মহকুমা আদালতে।

Durga Puja 2024: খুঁটি পুজো দিয়ে শুরু হল কাঁচরাপাড়া আমরা সবাই ক্লাবের এ বছরের পুজো

বাংলাহান্ট ডেক্সঃ হাতে আর মাত্র দু মাস, শারদ উৎসবের আনন্দ মাতবে বাংলা। তার আগে খুঁটি পুজোর হাত ধরে শহরে উৎসবের ছোঁয়া লাগতে শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার ধুমধাম করে পুজোর সূচনা হয়ে গেল কাঁচরাপাড়া কালিনগর রোড আমরা সবাই ক্লাবে (Durga Puja 2024)। কাঁচরাপাড়ার দুর্গাপুজো গুলির মধ্যে বিগত কয়েক বছর ধরেই নজর কেড়েছে কালিনগর রোড আমরা সবাই ক্লাব। এবার ৫০ বছরে তাদের নিবেদন ‘বিশ্বরূপে বিশ্বজনীন’।

ক্লাবের সম্পাদক খোকন মজুমদার জানান, তাঁদের এ বারের পুজো পুরোপুরি থিম পুজো নয়, আবার পুরোপুরি সাবেকি পুজোও নয়। দুটোর মাঝামাঝি। পুরাতনের সঙ্গে নতুনত্বের মেলবন্ধন।

কীভাবে যাবেন : কাঁচরাপাড়া স্টেশন থেকে পাঁচ মিনিটের হাঁটা পথে অজন্তা শোরুমের বিপরীতে গলিতে এই পুজো।

ভাবনা : বিশ্বরূপে বিশ্বজনীন

ভাবনায় এবং প্রতিমা শিল্পী : সুদীপ ঘোষ